বাংলাদেশ এবং পৃথিবীর প্রেহ্মাপটে পাওয়ার টেকনালজি.

বাংলাদেশ এবং পৃথিবীর প্রেহ্মাপটে পাওয়ার টেকনালজি-
পাওয়ার টেকনালজি কি?
 পাওয়ার বলতে শক্তি কে বুঝানো হয়। একথায় পাওয়ার টেকনালোজি বুঝায় শক্তি নিয়ে কাজ করা। বর্তমান পৃথিবীতে পাওয়ার বা শক্তি ছাড়া অচল। কারন পৃথিবীতে যা কিছু র‍ইয়েছে সব কিছু শক্তি ম্যাধমে চলে যেমন মানুষ হতে ঊড়োজাহাজ পর্যন্ত পাওয়ার বা শক্তি ম্যাধমে চলে । শক্তি বলতে যা বুঝানো হয় তা হল পদার্থ বিঙ্গানের ভাষায় কোন কাজ করার হ্মমতাকে শক্তি বলে । যান্ত্রিক শক্তির মাধ্যামে একটি মোটর গাড়ি চালানো হয়। এই রকম অনেক কাজে শক্তি ব্যাবহ্যার করা হয়। এছাও শক্তি পদার্থের এমন একটি বৈশিষ্ট্য যার সৃষ্টি বা ধ্বংস নেয়। শক্তি এক রূপ থেকে অন্য রূপে যেতে পারে। বর্তমানে এই শক্তিকে নিযে প্রযুক্তিগত দিক থেকে যে টেকনালজি বা যে বিভাগ এর ম্যাধমে কাজ করা হয় তাকে পাওয়ার টেকনালজি বলে। বর্তমানে ইলেক্টিক্যাল পাওয়ার প্ল্যান্ট এবং যান্ত্রিক পাওয়ার প্ল্যান্ট পাওয়ার টেকনালোজির আওতাভুক্ত। শক্তি বা পাওয়ার টেকনালজি এমন একটি ডিপার্টমেন্ট যা বাংলাদেশ এবং পৃথিবীর জন্য অন্তত গুরুত্বপুর্ন ডিপার্টমেন্ট। পাওয়ার টেকনালজি প্রযুক্তিগত সকল ধরনের শক্তি যেমন ইলেকট্রিক্যাল পাওয়ার,মেক্যানিক্যাল পাওয়ার,অটোমোবাইল এবং স্টিম পাওয়ার ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা হয় এবং তা শিখানো হয়। এছাও পাওয়ার টেকনালজিতে পদার্থ বিঙ্গানর তাপবিদ্যা,বলবিদ্যা,তরল বলবিদ্যা শিহ্মানো হয়। তাছাও কম্পিউটার অফিস বাদ থাকে না। তাই বলা যায় প্রযুক্তি এবং পদার্থ বিঙ্গান একসাথ করে নতুন নতুন নবায়ন গত শক্তি উদ্ভাবন করা সম্ভব। একথায় বলা যায় শক্তির এক রূপ থেকে অন্য রূপে রুপান্তর করা সম্ভব। বাংলাদেশ প্রযুক্তি গত দিক থেকে শক্তির দিক থেকে উন্নতির জন্য বলা যায় পাওয়ার টেকনালোজি অন্তত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়
পাওয়ার টেকনালোজি কি প্রশ্নে বলা যায় “ইঞ্জিনিয়ারিং যে শাখায় বা যে বিভাগে শক্তি নিয়ে গবেষনা করা হয় এবং প্রযুক্তি গত শক্তির পরিচালনার সর্ম্পকে শিহ্মানো হয় সে বিভাগ কে পাওয়ার টেকনালোজি বলা হয়।
 কর্মহ্মেত্র দেশে এবং দেশের বাহিরে পাওয়ার টেকনালোজি
প্রযুক্তি গত দিক থেকে একজন পাওয়ার ইঞ্জিযার কর্মহ্মেত্র বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর অন্যান দেশে ও চাহিদা রযেছে । বর্তমান পৃথিবীতে সব কিছু শক্তির ম্যাধমে চলাচল করে সুতারাং এই শক্তি সুষ্ট ভাবে পরিচালনার জন্ন্য অব্যশয় একজন পাওয়ার ইঞ্জিয়ার এর গুরুত্ব অপরিসীম।একজন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ার পারে সঠিক ভাবে ব্যাবহার করতে । যেহেতু পাওয়ার টেকনালোজি আওতায় রয়েছে ইলেক্ট্রিক্যাল,মেক্যানিকাল এবং অটোমোবাইল তাই বলা যায় বাংলাদেশ ছাড়াও পৃথিবীর যেকোন জায়গায আমাদের কর্মহ্মেত্র রযেছে । বর্তমানে ইলেক্ট্রিক্যাল পাওয়ার প্ল্যান্ট সুষ্ট ভাবে পরিচালনার জন্য একজন পাওয়ার ইঞ্জিয়ার এর ভূমিকা অন্তন গুরুত্বপূর্ণ তাছাও যান্ত্রিক পাওয়ার প্ল্যান্ট যেমন ডিজেল পাওয়ার প্ল্যান্ট পরিচালনার জন্য একজন পাওয়ার ইঞ্জিনিযার এর গুরুত্ব অপরিসীম। তাই বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ আর বাহিরে অথ্যাৎ পৃথিবীর যেকোন জাযগায় বৈদ্যুতিক পাওয়ার প্ল্যান্ট পরিচালনার জন্ন্য একজন পাওয়ার ইঞ্জিনিযার খুবই প্রয়োজন । তাছাও স্টীম পাওয়ার প্লান্ট এ বইয়লার আপারেশন এর জন্ন্য একজন পাওয়ার ইঞ্জিনিযার এর খুবই প্রয়োজন ।তাই বলা যাই পাওযার বাংলাদেশ এবং পৃথিবীর যেকোন জায়গায প্রযুক্তি গত ভাবে পাওয়ার প্ল্যান্ট গুলো সঠিক নিয়মে সুষ্টভাবে পরিচালনার জন্য একজন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ার এর চাহিদা অনেক
পাওয়ার টেকনালোজি মেক্যানিকাল টেকনালোজির একটি ভাগ তাই বলা যায় পাওয়ার টেকনালোজির ম্যাধমে মেক্যানিকাল টেকনালোজির অনেক কিছু শিহ্মা সম্বভ।তাই মেশিনারি পার্টস তৈরি করা বিভিন্ন ধরণের হ্যান্ড টুলস তৈরি করা সম্ভব ।যার চাহিদা দেশে এবং দেশের বাহিরে রযেছে। তা ছাড়াও পৃথিবীর বিভিন্ন জাহাজ বন্দরে পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ার কর্মহ্মেত্র রযেছে।
অটোমোবাইল পাওযার টেকনালোজির একটি অংশ। বর্তমানে ডিজেল পাওয়ার প্ল্যান্ট ডিজেল ইঞ্জিন দিয়ে পরিচালিত হয় আর ঐ ডিজেল ইঞ্জিন সুষ্টভাবে পরিচালনার জন্য একজন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ার খুবই দরকার। তাছাও র্জামান ,আমেরিকা এবং পৃথিবীর সব উন্নত জায়গায আটোমোবাইল এর চাহিদা অনেক তাই পৃথিবীর বিভিন্ন জাযগায় পাওয়ার ইঞ্জিযার কর্মহ্মেত্রের চাহিদা রযেছে।
বাংলাদেশে সরকারি কর্মহ্মেত্র পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ার চাহিদা রযেছে। বাংলাদেশ রেলওয়ে,বাংলাদেশ সস্রবাহিনিতে কর্মহ্মেত্রের সযুগ রযেছে। বাংলাদেশ প্রাইবেট কোম্পানি গুলোর কথা চিন্তা করলে দেখা যায় সেখানে পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ার এর চাহিদা রযেছে যেমন বিভিন্ন ধরনে মেক্যানিকাল মেশিন র্সাভিসিং করা ইত্যাদি
অবশেষে বলা যায় পাওয়ার টেকনালোজি এবং একজন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ার গুরুত্ব বাংলাদেশের পাশাপাশি পৃথিবীর যেকোন জায়গায কর্মহ্মেত্রের সুযোগ রযেছে ।
Share:

পেট্রোল ইঞ্জিন ও ডিজেল ইঞ্জিনের মধ্যে পার্থক্য ।


পেট্রোল ইঞ্জিন ডিজেল ইঞ্জিনের মধ্যে পার্থক্য

(1) পেট্রোল ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে , Air এবং Petrol এর মিশ্রনটিকে Cylinder -  প্রবেশ করে এবং Compressed -করা হয় যেখানে , Diesel engine - এর ক্ষেত্রে , শুধুমাত্র air - কেই Compressed করা হয়

(2) Petrol engine -
এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত Compression Ratio - টি 9:1 থেকে 11:1 - এর মধ্যে রাখা হয় অপরদিকে Diesel Engine এর ক্ষেত্রে Compression Ratio - টি 15:1 থেকে 24:1 এর মধ্যে রাখা হয় Diesel Engine - Fuel Save হয় এক্ষেত্রে Petrol Engine - এর থেকে 30 % থেকে 40 % তেলের খরচা বাচে (Fuel Consumption Per Horse Power Out-Put) অত্যাধুনিক নির্মিত Diesel Engine - এর ক্ষেত্রে, তুলনীয় Size - এর Petrol Engine -এর তুলনায় অর্ধেক Fuel Consumption দাবী করা হয়

(3) Diesel Engine -
এর Air Supply Passage - এর ক্ষেত্রে কোন Throttle Valve - থাকে না Higher Volumetric Efficiency - তে এটি চালিত হয় যাতে খরচা কম হয় যাইহোক , Modern Petrol Engine - Fuel Injection ব্যবহার করাতে এই অসুবিধায় দুর করা গেছে

(4) C.I Engine -
ব্যবহৃত Diesel Fuel - খুবই সস্তা এবং কম উদ্বায়ী এটি রীতিমতো Running Cost - যথেষ্ট খরচ বাসায় অগ্নিকাণ্ড সম্ভাবনাও অপেক্ষাকৃত কম

(5)
পেট্রোল ইঞ্জিনের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যেমন - Carburettor , Spark Plug এবং Complete Ignition System , Diesel Engine - এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় না Fuel Injection System - এর বদলে , একটা Injection Pump নিযুক্ত করা হয় অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে C.I Engine - এর Injection System টি S.I Engine এর Carburettor এবং Ignition System এর থেকে বেশী কার্যকর বা বিশ্বাসযোগ্য যা হোক , ইদানিং Petrol Engine - এর ক্ষেত্রেও Fuel Injection System ব্যবহার করা হচ্ছে , যা Carburettor - এর ব্যবহার কে অপ্রচলিত করে

(6)
ডিজেল ইঞ্জিনের গতিসম্পন্নতা এবং শক্তসমর্থ গঠনের জন্য , ব্যবহারাদির ফলে ক্ষয় কম হয় এবং Overhaul - এর মাঝে অন্তরটা বেড়ে যায়

(7) Diesel Engine -
এর উচ্চ Combustion Efficiency - এর জন্য কার্বন মনোক্সাইড এবং হাইড্রোকার্বনের নির্গমন পরিমাণ কম হয় তাই সাধারণত , এক্ষেত্রে কোন বিশেষ Emission Control Device - লাগানোর প্রয়োজন নেই
(8)efficiency - petrol-26%, diesel-40%

Share:

অটোমোবাইল কাকে বলে, আবিস্কারের ইতিহাস এবং অটোমোবাইলের প্রধান কম্পোন্টের নাম সমুহ।


অটোমোবাইল  লেকচার -১
যা আছে
১.আটোমোইল কাকে বলে?
২.আধুনিক  অটোমোবাইল আবিস্কারের ইতিহাস .
৩.অটোমোবাইলের  প্রধান অংশগুলো  কি কি?           

আসসালামু্ওয়ালাইকুম। আসাকরি সবাই ভালো আচেন, আমরা সরাসরি আলোচনায় চলে যাচ্ছি।

১.অটোমোবাইল  বলতে সাধারনত  রাস্তায় চলাচলকারি যানবাহনকে  যেমন:  কার, জীপ, মোটরসাইকেল, বাস, ট্রাক, ইত্যাদিকে বুঝায়,যার নিজস্ব শক্তি উ্ৎপাদন কেন্দ্র বা   ইন্জিন আছে  ।

অটোমোবাইল  অর্থ  স্বয়ংক্রিয়  যান যা স্থলপথে যাএী  এবং  মালামাল বহনের  জন্য ব্যবহৃত  হয়। অটোমোবাইল  এমন এক প্রকার যান যার মধ্যে শক্তি উৎপাদন এবং সে উৎপাদিত শক্তিবিভিন্ন যন্তাংশের মাধ্যমে চাকায় স্থানান্তর করে নিজে চলে এবং যাএী ও মালামাল বহন করে।


২. আধুনিক অটোমোবাইল আবিস্কারের ইতিহাস

   

     জার্মানির  নিকোলাস অগাস্ট অটো-  ১৮৭৬সালে চার স্ট্রোক  ইঞ্জিন আবিস্কার করেন, যাকে অটো সাইকেল ইঞ্জিন বা পেট্রোল ইঞ্জিন বলে

জার্মানির কার্ল ব্রেঞ্জ – ১৮৮৫-১৮৮৬ সালে তিন চাকার গাড়িতে  পেট্রোল  ইঞ্জিন স্থাপন করেন,যা ১৮৮৬সালের ২৯ জানুয়ারীতে চালানো হয় যার গতি ছিল ঘন্টায় দুই কিলোমিটার ।

ডেইমলার- ১৮৮৯সালে ফোর হুইল মোটরযান তৈরী করেন,এতে ইঞ্জিন , পাওয়ার ট্রান্সমিশন, ব্রেক, ক্লাচ সিস্টেম যুক্ত ছিল ।

১৮৯৩সালে – আমেরিকার চালর্স ডুরি  এবং ফ্রাংক ডুরি নামের দুই ভাই পেট্রোল ইঞ্জিন চালিত মোটযান তৈরী করেন ।

 প্রথম বিশ্বযুদ্বের সময় মোটরযানের বডি কাঠ দিয়ে এবং পরে ধাতব বডি তৈরী করা হয়, এভাবে আধুনিক মোটরযানের আবির্ভাব ঘটে ।                          



                                                               
  ৪.অটোমোবাইলের  প্রধান অংশাবলি(Major Component of Automobile)

   # অটোমোবাইল বডি (Automobile body)

   # ফ্রেম (Frame)

   #  চেসিস (Chessis)

   # ড্রা্‌ইভ লাইন

   # ক্লাচ(Clutch)

    # সাসপেনসন সিস্টেম (Suspension system)

   # ট্রান্সমিশন সিস্টেম (Transmission system(transmission gear)

    # ড্রাইভ শ্যাফট (Drive shaft(propelar shaft)

    # ডিফারেন্সিয়াল গিয়ার (Differential gear box)

    # এক্সেল (Axle)

    # স্টিয়ারিং সিস্টেম (Stearing system)

    # ব্রেক (Break system)

    #  হুইল এবং টায়ার (Wheel and tyres)

    #  ইঞ্জিন ( Engine) ইহা  মোটরযানের শক্তি উৎপাদন কেন্দ্র।

 
  পরের লেকচারে  আমরা অটোমোবাইলের প্রধান কম্পোনেন্টগুলো নিয়ে আলোচনা করবো । ................................................................আল্লাহ হফেজ...............................................
 







Share:

পাওয়ার টেকনোলজিতে যে সকল বিষয় পডানো হয় ৷

পাওয়ার টেকনোলজিতে যে সকল  বিষয় পড়ানো, তা হলঃ
১। পাওয়ার ইনি্জয়ারিং ফান্ডামেন্টাল
২।পাওয়ার ইনি্জয়ারিং ড্রইং
৩। থার্মোডাইনামিক্স
৪। ইন্জিন ডিটেইলস
৫। মেকানিক্স
৬। ইনজিন ওভারহলিং
৭। অটোমোকাইল বডি বিল্ডিং অ্যান্ড রেফিজারেশন
৮।  অটোমোটিভ সাসপেনশন ব্রেক অ্যান্ড ট্রান্সমিশন সিস্টেম
৯। ফ্লুয়িড মেশিনারি
১০। অটোমোবাইল ট্রাবলশুটিং অ্যান্ড ড্রাইভিং
১১। ইনজিন টেস্টিং অ্যান্ড পার্ফরমেন্স
১২। অটো ইলেকট্রিসিটি
১৩। পাওয়ার প্লান্ট -১
১৪। পাওয়ার পান্ট -২
১৫। ফুয়েলস অ্যান্ড লুব্রিক্যান্ট
১৬।ড্রিলিং অ্যান্ড মাইনিং
১৭। বেসিক ইলেকট্রিসিটি
১৮।বেসিক ইলেকট্রনিক্স
১৯।জেনারেল ইলেকট্রিসিটি
২০। ইলেকট্রিকাল মেসিন
২১। ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্টিবিউশন ইলেকট্রিকার এনার্জি
২২। সুইজগিয়ার অ্যান্ড প্রটেকশন
২৩। বেসিক ওয়ার্কশপ প্র্যাকটিস
২৪। মেশিন শপ প্র্যাকটিস
২৫। কম্পিউটার অ্যাপলিকেশন১,২
এছাড়াও ফিজিক্স১,২, কেমিস্ট্রি, ইংলিশ১,২,  বাংলা, সোস্যাল সাইন্স, ম্যাথমেটিক্স ১,২,৩, কমার্সের কিছু সাবজেক্ট পডানো হয়।আট সেমিস্টারে টোটাল ৫৬ টির মত সাবজেক্ট পডানো হয়ে থাকে।

Share: